শব্দদূষণ: নানান জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে তীব্র এবং তীক্ষ্ণ শব্দ প্রতিনিয়ত আমাদের শ্রবণশক্তির ওপর প্রভাব ফেলছে। যার ফলে নানান জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। শব্দদূষণ কমিয়ে আনতে এক কর্মসূচির সমাপনীতে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সবার মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে শব্দদূষণ কমিয়ে আনা সম্ভব।
শব্দদূষণের মাত্রা নির্ণয়ে আটটি বিভাগীয় শহরে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক কর্মসূচি চালায় পরিবেশ অধিদপ্তর। জরিপে শব্দদূষণের উৎস চিহ্নিত করা, হর্ন গণনা, জনমত যাচাই এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেয়া হয়েছে।পাশাপাশি প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে বিশ হাজার মানুষকে। কর্মসূচির সমাপনী আয়োজন ছিলো রাজধানীর এলজিইডি ভবন মিলনায়তনে।
অনুষ্ঠানে প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু বলেন, মানুষের অসীম প্রাণশক্তিকে নীরবে নিঃশেষ করে দিচ্ছে নীরব ঘাতক শব্দদূষণ ।
এছাড়া দূষণ প্রতিরোধে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির তাগিদের পাশাপাশি চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রমের প্রশংসা করেন বিশিষ্টজনেরা।
বিধিমালা ২০০৬ বাস্তবায়নে বিআরটিএ, পুলিশ, সিটি কর্পোরেশন এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে নিয়ে কাজ করার কথা জানায় পরিবেশ অধিদপ্তর।